সিরাজুল আলম খানকে নিবন্ধকারও বাংলদেশের উদ্ভুদয়ে প্রধান যুবনেতা হিসেবে চিহ্নিত করে (প্রগতিশীল গণতন্ত্র, ১৯৯১)। জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানাতে শ্রমিকনেতা মেসবাহউদ্দীন আহমেদ বহুগুণ বাড়িয়ে তাঁকে স্বাধীনতার কিম্বদন্তীনেতা বানিয়েছেন। তাঁর প্রকাশ্য ভুমিকা ছাড়া বাকীটুকু আত্মজীবনীর মতো বাড়িয়ে বলা। গোপনে হয় না জন্যে গান্ধী-জিন্নাকেও একপ্রজন্মকাল স্বাধীনতার জন্যে প্রকাশ্যে আন্দোলন করতে হয়েছে। স্বাধীনতোত্তর যার ১টি ক্ষুদ্র উদ্যোগও সফল হলো না, বা ৭ লক্ষ নেতাকর্মী নিয়ে যার “বৈঃসমাজতন্ত্র” উদ্যোগও চরম ব্যর্থ হলো, তিনি পরগাছা হয়ে গোপনেই দেশ স্বাধীন করে ফেনলেন!হাহাহা।

 

মুসলিম লীগের ১৪ দফার (১৯২৯) পরে চৌধুরী রহমত আলীর ভবিষ্যতব্য (১৯৩৩)ছিল, ভারতের পূর্ব ও পশ্চিমে পৃথক বাংলাদেশ ও পাকিস্তান হবে। লাহোর প্রস্তাবনা (১৯৪০) মানে ২৫% প্রাদেশিক স্বায়ত্বশাসন নয়, ৭৫% প্রাদেশিক স্বাধীনতা ভিত্তিক ফেডারেল দেশ। এ প্রস্তাবোত্তর মুসলিম ছাত্রলীগকর্মী পাবনার মোহাম্মদ ইসরাইল হোসেনের ভবিষ্যতব্য (১৯৪১) ছিল, লাহোর প্রস্তাব ধরে রাখলেই আলাদা বাংলাদেশ হবে। কথাটা মৌলানার ভাসানী-তর্কবাগিস-মনসুর-মুজিবসহ ঘনিষ্টদের মনে দাগকাটে।

 

সমকালীণ বাস্তবতায় উভয়াঞ্চল নিয়ে পাকিস্তান হয়। মনে দাগকাটায় সোরওয়ার্দীকে ছেড়ে ভাসানীর সাথে মুজিব লাহোর প্রস্তাবনা ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ (১৯৪৯) গড়েন। হক-সোরওয়ার্দীর পুনর্বাসন ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হবাব খেসারত হলো দুই-ইউনিট ও সাম্য-প্রতিনিধিত্ব ভিত্তিক ১৯৫৬-এর সংবিধান। এতে পূর্বাঞ্চল ক্রমে পশ্চিমাঞ্চলের অধিনস্ত হয়। এ থেকে মুক্তিতে ভাসানী-মুজিবকে সম্মত করিয়েই ইসরাইলের ৬ দফার রাষ্ট্রদর্শণ, “লাহোর প্রস্তাবনা ভিত্তিক পাকিস্তান যুক্তরাষ্ট্র”।

 

লাহোর প্রস্তাব ভিত্তিক হওয়ায় ৬ দফার পালেও ঝড়-হাওয়া লাগে। নিউক্লিয়ার্সের আর স্বাধীনতার আন্দোলন করার প্রয়োজনও হয়নি, পুলিশের নজর ও রাষ্ট্রদ্রোহী রোশানলেও পড়তে হয়নি। একদা ছাত্রলীগের নেতা থাকায় সিরাজও ৬ দফা আন্দোলন ও গণম্যান্ডেটের সুবিধাভোগী। তবে “লাহোর প্রস্তাবনা” ভিত্তিক গণতান্ত্রিক আওয়ামী লীগের অনুসংগঠণ ছাত্রলীগের অভ্যন্তরে “নাস্তিকবাদী সমাজতন্ত্রের” বিষঢালা সিরাজের চরম অনৈতিক কাজ। মুজিব বুঝেই যুবনেতা মনি ও তোফায়েলকে ১৯৬৯ সালে নিউক্লিয়ার্সের সাথে যুক্ত করেন নজরদারী রাখার জন্যে।

 

মুসলিম লীগের ১৪ দফা (১৯২৯), লাহোর প্রস্তাবনা (১৯৪০) ও গণম্যান্ডেটে (১৯৪৬)-এর পাকিস্তানভুক্ত “বাংলাদেশাঞ্চল” (১৯৪৭) হয়। এতে সম্প্রদায়ী জাতীয়তাবাদী চেতনা-রাজনীতির আপনা-আপনি কমান্ত এবং আঞ্চালিক জাতীয়তাবাদী চেতনা-রাজনীতি বাড়ন্ত হয়। ভাষা-আন্দোলন (১৯৪৮)ও গণতান্ত্রিক ভূমি-সংস্কার (১৯৫০) সেধারাকে ত্বরান্বিত ও শক্তিশালী করে। ৬ দফা-আন্দোলন, গণম্যান্ডেট ও ৭ই মার্চের ভাষণোত্তর পাকসেনার বর্বর হানায় মুক্তিযুদ্ধ ও ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে ১৯৭১-এ বাংলাদেশ হয়। বঙ্গবন্ধু মুজিব প্রধান জাতীয়নেতা ও সিরাজ প্রধান যুবনেতা হলেও বাংলদেশের উদ্ভুদয়ে কিম্বদন্তী কিছু হয়।

 

-২-

স্বাধীনতোত্তর সিরাজের ১ম রাষ্ট্রব্যবস্থার উদ্যোগ মুজিববাদ (জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা মতবাদের সমন্বয়ে)। গণম্যান্ডেট ও স্বাধীনতার অঙ্গীকারের বদলে বঙ্গবন্ধু এ “সংঘর্ষিক ৪ মতবাদ” ভিত্তিক সংবিধান করান। নিউক্লিয়ার্স আওয়ামী লীগের সহসংগঠণ ছিল না। নিজের কৃর্তৃত্ত্ব রক্ষায় সিরাজের অনুসারী যুব-ছাত্রনেতাদের বঙ্গবন্ধু দল থেকে আলাদা করে দেন। মুজিব-সিরাজের ক্ষমতা-নের্তৃত্বের প্রতিযোগীতায় সাড়ে তিনবছরে মুক্তিযোদ্ধাসহ প্রায় ৩০ হাজার কর্মী প্রাণ হারায়।

 

সিরাজের ২য় রাষ্ট্রব্যবস্থার উদ্যোগ বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র। এ স্লোগানে জাসদে ছাত্র-যুবকের বাড়ন্ত সমাগন ঠেকাতে মুজিব তাঁর সমাজতন্ত্র উদ্যোগও অনুসারণ করেন। ৪র্থ সংশোধনের মাধ্যমে ১৯৭৫-এ মুজিব বিনা-নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি হন এবং সমাজতন্ত্রের জন্যে একদলীয় রাজনীতি চালু করেন। মুজিব-সিরাজের চলমান দ্বন্দ্বের পাশাপাশি গণতন্ত্র অপসারিত মুজিব বিনা-নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি হলে ৬ দফার অনুসারী মুক্তিযোদ্ধা সেনাবাহিনীর সাথে দ্বন্দ্ব বাঁধে। স্বৈরমুজিব বাংলাদেশকে তাঁর জমিদারীই ভেবেছিলেন!

 

সিরাজের দুটো উদ্যোগই অনুসরণ করা ৩৫ বছর গণতন্ত্রের অনসারী, লাহোর প্রস্তাবের ছাত্রনেতা, ৬ দফার প্রধাননেতা এবং গণম্যান্ডেটকৃত ৬ দফার বেঈমানীকে জ্যান্ত-হত্যার শপথকারী মুজিবের বিবেক-প্রজ্ঞাহীনতা। মৌলানা ভাসানীর অভিমতমত তিনি ৩য় শ্রেণীর মেধা-প্রজ্ঞাধারী হওয়ায় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রনীতির প্র্রজ্ঞা-আস্থা গভীর ছিল না! অথবা তিনি হয়তো সিরাজকে বাংলাদেশ উদ্ভুদয়ে উদ্যোগী নেতা ভাবতেন! কিমবা ক্ষমতার জন্যে মিথ্যাচারী, অঙ্গীকারভঙ্গ ও ছাত্র-ষুবদের মতিগতির রাজনীতি করতেন!

 

সমকালে বার্মা, লিবিয়া, সিরিয়া, ইরাক, ইত্যাদি দেশের চলমান অবস্থার প্রভাবে নিউক্লিয়ার্সনেতা সিরাজের তৃতীয় রাষ্ট্রব্যবস্থার উদ্যোগ সেনা-অংশীদারসহ গণতন্ত্র। এরশাদ-সরকার সিরাজের এ উদ্যোগের সেনা-অংশীদারসহ “জেলা-পরিষদ” আইন করে নিজেকে ও জাতিকে রাজনৈতিক মহাসংকটে ফেলেন। স্বাধীনতোত্তর বৃহত্তর ছাত্রলীগসহ জাসদ গড়া ছাড়া সিরাজের সব রাজনৈতিক উদ্যোগ চরম ব্যর্থ হয়েছে। কর্মীছাড়া নিউক্লিয়ার্সনেতা স্বাধীনতার প্রধান উদ্যোগী হলে এটাও বার্থ হতো।

 

-৩-

স্লোগানের শব্দচয়নে পারদর্শিকতা থাকলেও ১৯৬০ থেকে ৩০ বছরে সিরাজের ৬ বার রাষ্ট্রচিন্তার কয়েকরার পরিবর্তন হয়েছে (আঃগণতন্ত্র, জার্মান-সমাজতন্ত্র, মুজিববাদ, বৈঃসমাজতন্ত্র, সেনা-অংশীদারের গণতন্ত্র ও অংশীদারীত্বের গণতন্ত্র)। এতবার পরিবর্তন হলে, সেনেতার রাষ্ট্রচিন্তায় রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে উঠবে কিভাবে? মুজিবেরও একই সমস্যা ছিল। শেখ পরিবারের চেয়ে খান পরিবার একপ্রজন্মকাল অগ্রবর্তী এবং বঙ্গবন্ধু থেকে সিরাজের ১ধাপ উপরে বা হলেও উভয়ের ব্যর্থতায় মেধা-প্রজ্ঞা একমাত্র কারণ নয়।

 

স্বাধীনতার প্রধাননেতা মুজিব ও প্রধান যুবনেতার সিরাজের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, উভয়েরই বিশেষতঃ সিরাজের মুসলিম পরিবারিক-সামাজিক বিধান-প্রতিষ্ঠান বিষয়ে জ্ঞান-প্রজ্ঞা নেই। স্বভাবতঃই এ বিধান-প্রতিষ্ঠানের সাথে রাষ্ট্রব্যবস্থার সম্পর্কে জ্ঞান-প্রজ্ঞা না থাকায় উভয়ই বাংলাদেশের ব্যক্তি-সমাজকে চিনতেন না। পৌণে তিনশত বছরের দরিদ্রতর দেশ হওয়ায় আরোষ্ঠভাষায় মাঠ-টেবিলে দারিদ্র ও শোষণ মুক্তির কথা বলে মুজিব জনমনে ও সিরাজ তরুণমনে ঠাঁয় করে নিয়ছেন।

 

রাজনীতির কথকতা কবিতা-দর্শণের মতো। কিন্তু রাষ্ট্রব্যবস্থা কবিতা নয়, কাঠামো-প্রতিষ্ঠানের গদ্য। এর প্রভাব নেতিমুখী হলে এভারেষ্টসম মহাবিজয়ী নেতা জিন্না-মুজিবের পরাজয় হতে ৩/৪ বছরও সময় লাগেনি না। আরাব কাঠামো-প্রতিষ্ঠানের প্রভাব ইতিমুখী থাকলে নিম্ন-মেধাধারী, গৃহ-রান্না-বধু ও হরতালের রাণীরাও ১৫/২০ বছর ক্ষমতাসীন থাকেন। ব্যাখ্যা না করতে পারলেও উচ্চতর সমৃদ্ধিশীল বাংলাদেশ গড়ার দাবীসহ মিথ্যাচার ও অঙ্গীকারভঙ্গের রাজনীতি করতে পারেন।

 

প্রাচীন গ্রীক-গণতন্ত্র হলো, গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা। অন্যদিকে খৃষ্টান-মুসলিম পরিবারিক বিধানাবলী রাষ্ট্রববস্থায় আর্থ-সামাজিক গণতন্ত্র ছিয়েছে। আধুনিক গণতন্ত্র হলো, গ্রীক-গণতন্ত্র হলো ও খৃষ্টান/মুসলিম গণতন্ত্রের সমন্বয়। তবে গণতান্ত্রিক জাতীয় সমন্বয় ছাড়া বৃহত্তর রাষ্ট্রে গণতন্ত্র অস্থিতিশীল ও অবনতিশীল। নিবন্ধকারের “রাষ্ট্র-অবকাঠামো তত্ত্বমতে” ৯/১০টি বিভাগ/প্রদেশ ভিত্তিক হলে, সে সীমাবদ্ধতা দূরসহ বাংলাদেশ উচ্চতর সম্মৃদ্ধিশীল গণতান্ত্রিক থাকবে(প্রগতিশীল গণতন্ত্র, ১৯৯১)।

 

-৪-

১৯৮২ থেকে এ নিবন্ধকার ৬ দফার রাষ্ট্রদর্শণের আলোকে স্বকীয় রাষ্ট্রচিন্তায় ও কৌশলে “উচ্চতর সমৃদ্ধিশীল গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ” গড়ার চেষ্টা করছে। বাকী মেঘনা ও পদ্মা বিভাগ তথা বাংলাদেশ ১০টি বিভাগে বিভক্ত, সুষমমখী জাতীয় বেতন স্কেল, দুইকক্ষ সংসদ এবং সরকার প্রধানপদে কারও দুইবারের বেশী না হওয়ার ব্যবস্থা চালু হলে ১ম-পর্ব গড়া শেষ হবে (প্রগতিশীল গণতন্ত্র, ১৯৯১)। ২য়-পর্বে ১০টি প্রদেশভিত্তিক হলে বাংলাদেশ “কয়েক শতাব্দী” উচ্চতর সম্মৃদ্ধিশীল গণতান্ত্রিক দেশ থাকবে।

 

উদ্যোগমত উপজেলা-জেলা পুনর্গঠণোত্তর পরের পুনর্গঠণগুলো অবগত করার জন্যে ১৯৮৫ থেকে হাসিনা-খালেদা-রবসহ অন্যান্য দলের শীর্ষনেতাদের সাথে নিবন্ধকার মত-বিনিময় করে। জাসদনেতা রবের অনুরোধে সিরাজের সাথে ১৯৮৬ সালে পরিচয়। তাঁর অনুসারী জেলা ছাত্রনেতাদের (ইকবাল-বকুল) সাথে মুক্তিযুদ্ধসহ ছাত্রলীগে যুক্তথাকায় ১৯৬৯ থেকেই তিনি লেখক জ্ঞাত। সমাজতন্ত্রের বিরোধী হওয়ায় নিবন্ধকার জাসদে যুক্ত হয়নি, বাকশাল চালুর পরে মুজিবকেও ছেড়েছে।

 

নিবন্ধকারের প্রচারিত ও প্রকাশিত রাষ্ট্রচিন্তার ধারনা-রূপরেখা-মডেল এবং সহায়তায় সিরাজ “A Conceptual Framework of Administrative Reforms, 1986 বুকলেটটি প্রকাশ করেন। অতঃপর জাসদের বিকল্প বাজেট, ৮৭, ৮৮, ৮৯, ৯০সহ দলীয় কর্মসূচীতে ৯টি বিভাগ গঠণ, ৯টি আঞ্চলিক ক্যান্টনমেন্ট, সুষম বাজার অর্থনীতি, সুষমমুখী জাতীয় বেতন স্কেল, দুইকক্ষ সংসদ, ইত্যাদি অন্তর্ভূক্ত করান। এজন্যে আমি কৃতজ্ঞ। তবে শ্রমিক-কর্মজীবি-পেশাজীবি প্রতিনিধিত্ব তাঁদের নিজস্ব।

 

প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার রূপরখা (১৯৮৫)তে আছে, জনসংখ্যা ১৫ কোটির উপরে হলে বিভাগগুলো প্রদেশে রূপান্তরিত হবে। ২০০৯ সালে এরশাদ আমার সাথে এবিষয়ে কথা বলেই প্রদেশভিত্তিক বাংলাদেশ গঠণে উদ্যোগী হয়েছেন। সিরাজ-রব বলেননি, তবে তাঁদের ১৯৮৮-এর বিভাগভিত্তিক রাজনীতি এখন প্রদেশভিত্তিক বাংলাদেশ। রাজনীতিবিদরা আবিস্কারক নন, সংগঠক বা প্রয়োগিক নেতা। তাঁদের স্বার্থ ও প্রচারণায় যেমন মূল-চিন্ততক ও উদ্যোগী হারিয়ে না যায়, এটা সাংবাদিকের দৃষ্টি রাখতে হবে।

 

===========================

*মোহাম্মদ আহসানুল করিম ১৯৮২ সাল থেকে উচ্চতর সম্মৃদ্ধিশীল গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে” পুনর্গঠণ/সংস্কারের উদ্যোক্তা। তিনি প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার রূপরখা (১৯৮৫), প্রগতিশীল গণতন্ত্র (১৯৯১), সংবিধান সংশোধনের দিকগুলো (২০১০), সুপ্রিমকোর্টে পেকৃত প্রতিবেদন (২০১১) এবং গণতান্ত্রিক সংস্কার সম্পর্কিত বই-নিবন্ধের লেখক। তিনি অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ); আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর (টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্র) এবং পাবলিক এফেয়ার্সে স্নাতকোত্তর (টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)। তিনি ১৯৮২ ব্যাচে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে ছিলেন।

 

মোহাম্মদ আহসানুল করিম

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Discover more from শুদ্ধস্বর ডটকম

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading