( দুইশত পচিশ)
পৃথিবীর তিন ভাগের একভাগ স্থল এবং দুইভাগ জল। জলের সম্পদরাজির বিপুল ভান্ডার এখনো অনাবিষ্কৃত ও অব্যবহৃত। অতএব, সম্পদ নয়, আবিষ্কার, বন্টন ও ব্যবস্হাপনাই হলো মুখ্য।
( দুইশত ছাব্বিশ)
মহাকাশ এক বিশাল জ্ঞান ভান্ডার যার শুরু আছে, শেষ জানা নেই। সমুদ্র যেমন মানব জাতির জন্য সৃস্টি কর্তার এক বিরাট নিয়ামত মহাকাশও তেমনি আরো বড় নিয়ামত।বিশেষতঃ ধর্ম বই পবিএ কোরান এ সম্পর্কে সুস্পষ্ট প্রচুর তথ্য ও তত্ত্ব ধারন ও বহন করে চলছে। শুধু দরকার জানা, বুঝা, উপলব্ধি ও প্রয়োগের জন্য বৈজ্ঞানিক, কারিগরী ও প্রকৌশলগত শিক্ষা, মেধা ও দক্ষতা অর্জন।
( দুইশত সাতাশ)
সমুদ্র ও মহাকাশ সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর নিয়ামত অথচ জাতিগত ও দেশগত প্রাধান্য ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা ও বিস্তার নিয়ে ক্ষমতাশীলদের সম ও অসম প্রতিযোগিতার শেষ নেই।
( দুইশত আঠাশ)
আগামী পৃথিবী সমুদ্র ও মহাকাশ যুদ্ধের ভর ও ভারের প্রচন্ড ঝাপটার শিকার হবে।
( দুইশত উনএিশ)
মনুষত্ব ও মানবতা টিকিয়ে রাথাই হবে আগামী বিশ্বের বড় চ্যালেঞ্জ।
( দুটিশত এিশ)
মহাবিশ্ব ধ্বংস হওয়ারও একটা নিজস্ব ছন্দ, তাল ও লয় আছে যা সৃষ্টিকর্তার ঐশী নির্দেশে নির্ধারিত হয়ে আছে। অতএব, এ বিশ্বাস নিয়েই বিজ্ঞান ও ধর্মকে নিজ নিজ পরিমন্ডলে কর্মকান্ড চালিয়ে যেতে হবে নিরন্তর ও অব্যাহত ধারায়।
চলবে—
সিনহা এম এ সাঈদ
লেখক, গবেষক ও পাবলিক স্পীকার