ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের মারধরের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা হাসান আল মামুন। আজ বেলা ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে তার ওপর হামলা হয় বলে জানিয়েছেন মামুন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে এসে মামুন জানান, ডাকসু নির্বাচনকে ঘিরে ‘ভীতি ও ত্রাস’ সৃষ্টি করতেই তার ওপর হামলা চালানো হয়।

তিনি বলেন, আমরা আজকে ক্যাম্পাসে এসেছি ডাকসুর ভোটকেন্দ্র একাডেমিক ভবনে রাখাসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে ভিসিকে স্মারকলিপি দিতে। আমি লাইব্রেরির সামনে গিয়েছিলাম চা খেতে। হঠাৎ সূর্যসেন হল ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি রাইসুলের নেতৃত্বে ৩০-৪০ জন এসে আমাকে বেধড়ক মারধর করে। আমি কিছুই বুঝে উঠতে পারিনি।

তবে মারধরের কথা অস্বীকার করেছে ছাত্রলীগ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিৎ চন্দ্র দাস বলেন, আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি, এই হামলার সঙ্গে ছাত্রলীগের কেউই জড়িত ছিল না। ওদের একটা অভ্যাস হয়ে গেছে, কারো সঙ্গে ওদের ঝামেলা হলে সব দোষ ছাত্রলীগের ওপর চাপানো।

সনজিতের দাবি, হামলায় অভিযুক্ত রাইসুল ঘটনার সময় তার সঙ্গেই ছিলেন।

ঘটনার পর অভিযোগ জানাতে কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে প্রক্টরের কার্যালয়ে যান মামুন। প্রক্টর তাকে লিখিত অভিযোগ দিতে বলেছেন।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Discover more from শুদ্ধস্বর ডটকম

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading