4979D016-2391-4991-ACA5-FA4D12AEA374  মাহবুবুল হক :

 

ওমাবা কর্তৃক শুরু হওয়া প্যাসিফিক রিম-এর মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি রবিবারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই কার্যকর হয় । মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য, এই চুক্তি নেতিবাচক ফলাফল হতে পারে।

ডোনাল্ড ট্রামপ অফিসিয়ালভাবে প্রেসিডেন্ট হওয়ার মাত্র কয়েক ঘন্টা অফিসে উপস্থিত হয়েই  আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলির মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত নেন:”মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, Trans pacific Partnership ( ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ (টিপিপি)  ফ্রি ট্রেড এরিয়াতে অংশগ্রহণ করবেন না”  এমন আদেশ দেন।  যে চুক্তি বছরের পর বছর ধরে অবিরাম  অগণিত সেশন, আলোচনার পর,  সাফল্যের  মুখ দেখছিলো,  কিন্তু  ট্রাম্প এর এই  সিদ্ধান্ত  সবাই  মনে করেছিলেন; প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মেগা-চুক্তি  বিলুপ্তি  হয়ে যাবে।

কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন  হয়ে জন্ম নিলো: এই রবিবার, ছয়টি রাজ্যে জাপান, মেক্সিকো, কানাডা, নিউজিল্যান্ড, সিঙ্গাপুর এবং অস্ট্রেলিয়ায় একটি বৃহতভাবে অভিন্ন ফ্রি ট্রেড চুক্তি কার্যকর করার  ঘোষণা দিলো।  ভিয়েতনাম মধ্য জানুয়ারীর  মদ্ধে এই চুক্তি  অনুসরণ করবে। ব্রুনেই, চিলি, পেরু এবং মালয়েশিয়া এখনও অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করছে।

একদিগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  বিনামূল্যে বাণিজ্যের ইচ্ছা  রাশ  করার  একটি শক্তিশালী সংকেত পাঠাচ্ছে। অন্যান্য রাজ্যরা ইতিমধ্যে  এই চুক্তিতে যোগদান করার  প্রতি  আগ্রহের সংকেত দিচ্ছে। অন্য দিকে মনে হচ্ছে , চীনকে  এই মাঠে  প্রধান  শক্তি  হিসেবে ছেড়ে  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এইএলাকায় ক্রমবর্ধমান  তাদেরপ্রভাব হারিয়ে ফেলছে।

“পিটারসেন ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক্সে” র বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ জেফ্রি শট মন্তব্য করেছেন যে, ” ট্রাম্প  এর  প্রত্যাহার চীনকে এই অঞ্চলে বিশিষ্ট নেতৃত্বের ভূমিকা দেওয়ার সুযোগ  করে দিয়েছে।”

সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা টিপিপির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রভাবকে শক্তিশালী করতে চেয়েছিলেন। ফ্রি ট্রেড এরিয়াটি “এভোভ টু এশিয়া” কৌশলটির প্রধান স্তম্ভ ছিল, এটি এশিয়াতে পরিণত হয়েছিল। আমেরিকা ছাড়াই চুক্তির সাথে, ঠিক বিপরীতটি এখন অর্জন করা যেতে পারে: কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে  এই রিজিওন এ তাদের প্রভাব একই ভাবে  হ্রাস পেতে পারে । এই অঞ্চলের আমেরিকান অর্থনীতির  প্রযোজ্যের সম্ভাবনা হ্রাস পেতে পারে।

পিটারসন ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক্সের হিসাব  অনুযায়ী  এখন এই চুক্তিটি  যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির  উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।  বছরে আউটপুট  মার্কিন অর্থনৈতিক আউটপুট  প্রায়  $ 2 বিলিয়ন পর্যন্ত স্ফীত হতে পারে। অপরপক্ষে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পরিকল্পনা অনুযায়ী চুক্তিতে যোগদান করলে, অর্থনীতি বছরে 180 বিলিয়ন ডলার উত্থাপন করত। আমেরিকা “চুক্তির সবচেয়ে বড় ক্ষতিকর হচ্ছে  যুক্তরাষ্ট্র ” মনে ট্যাংক চিন্তা।

বিপরীতে, এশিয়ায় বাণিজ্যের জন্য একটি নতুন অধ্যায় শুরু হয়।  এই চুক্তি, যাকে  আর টিপিপি বলা হয় না, কিন্তু সিপিটিপিপি, এই অঞ্চলে আগের অঞ্চলের “ফ্রি-জোন ” এর চেয়ে অনেক বেশি  বিস্তারিত। ইটা শুধু  কম শুল্ক  অর্জনের বেপার shimabodhdho na . পূর্ব শর্ত অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র মুক্ত বাজার নীতি এবং স্পষ্ট নিয়মগুলিতে সম্মত হয়েছিল, উদাহরণস্বরূপ ই-কমার্স, পাবলিক দরপত্র এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলিতে।

মার্কিন অর্থনীতি প্রতিযোগিতাহীন হয়ে পড়ছে

টিপিপি থেকে মার্কিন প্রত্যাহারের সাথে, মুক্ত বাণিজ্য এলাকাটি অনেক ছোট হয়ে উঠেছে। যদি সমস্ত রাজ্য চুক্তিটি অনুমোদন করে তবে এটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক আউটপুটের 15 শতাংশেরও কম হয়ে যাবে I সামগ্রীর পরিপ্রেক্ষিতে টিপিপি তে মাত্র কয়েকটি পরিবর্তন রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ  বিষয়গুলি মুছে ফেলা হয়েছে: যার ফলে  অর্থনৈতিকবিশেষজ্ঞরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের  মূলধন  সুরক্ষিতকরা নিয়েবিশেষ উদ্বেগ প্রকাশ করছেন।

আমেরিকান কোম্পানিগুলোর এই অঞ্চলে “Economical competition” হারানোর সম্ভাবনা প্রচুর।  বিশেষ করে, ট্রাম্প এর  টিপিপি থেকে তাদের ত্যাগের সিদ্ধান্ত  অনেকদিগে ক্ষতির সম্ভাবনা  বয়ে আনবে, যেমন:  সাধারণ শ্রমিক, শ্রমিকদের বেকারত্ব  বারাচাষাবাদ,এবং  ক্ষুদ্র বাণিজ্য সংস্থা।  সিঙ্গাপুরে এশিয়ান ট্রেড সেন্টারের প্রধান নির্বাহী ডেবোরা এলমস (Debro Elms) “বৃহৎ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির জন্য, এগুলির প্রভাব সিপিটিপিপির সদস্যের কাছে স্থানান্তরিত করতে “খুব একটা  ভুলসিন্ধান্ত  ধরে নেয়া  উচিত নয়”। “কিন্তু  এর প্রভাব  ছোট  ছোট আমেরিকান কোম্পানি এবং কৃষকদের জন্য বেশ সমস্যাযুক্ত হয়ে উঠবে ।”

উদাহরণস্বরূপ: ধরে নিন “গরুর মাংস।„ কানাডা বা নিউজিল্যান্ডের গরুর মাংস ভবিষ্যতে  জাপানে  শুধুমাত্র  নয় শতাংশের শুল্কের  হারে কাস্টম ক্লিয়ারেন্স  দেয়া হবে।  যদি পণ্যটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে, তবে অন্যদিকে 38 শতাংশ শুল্ক দাবি করা হবে। এমন একটি সময়ে যখন আমেরিকান কৃষকরাইতিমধ্যে চীনার শুল্কের বৃধ্ধির কারণে শাস্তিমূলক অবস্থার শিকার হচ্ছেন।  ইউরোপীয় কোম্পানিগুলির জন্যও এই অঞ্চলে প্রতিযোগিতা এখন কঠিন হয়ে উঠছে।

তবে, তাদের এক সুবিধা রয়েছে: ইইউ জাপানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিক্রয় বাজারের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তিতে সম্মত হয়েছে। এটা আগামী বছরের শুরুতে কার্যকরী করা হবে। “সিপিটিপিপির কিছু সুবিধা ইইউ-জাপান চুক্তিতে প্রতিফলিত হয়,” বলছেন (Elms)এলমস । এছাড়াও সিঙ্গাপুর ও ভিয়েতনাম সহ, ইইউ সম্প্রতি  সুদূর ভবিষৎমুখী  এবং আধুনিক ” শুল্কমুক্ত বাণিজ্য”  চুক্তির জন্য আলোচনার চূড়ান্ত করেছে।

ট্রাম্প বার বার উল্লেখ করেন  যে তিনি এই অঞ্চলে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির জন্য আগ্রহী। কিন্তু এই মুহূর্তে, তার  এই আগ্রহ  খুবই  সীমিত। বাণিজ্যিকবিশেষজ্ঞ Elms (এলমস) বলেন, “ট্রাম্পের” সমস্যা হচ্ছে  উনি কোনও দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে উৎসাহীনন। যারফলে. ইতিমধ্যে  যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়াইবিপনী সরবরাহ বিভিন্ন দেশ জুড়ে ছড়িয়ে যাবে।

এশিয়ার  অনেক রাষ্ট্র  চীন এর  প্রস্তাবিত  “মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি“  RCEP (Regional Comprehensive Economic Partnership)= আঞ্চলিক সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব তে আরও বেশি আগ্রহী। পিপলস রিপাবলিক অফচায়না সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য বিরোধে  সিপিটিপিপি  দ্বারা  বিকল্প বাজারের  নিজেদের  বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে  আরো সফলভাবে  প্রতিষ্ট করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে I CEP  এর কাউন্টারপার্ট  সিপিটিপিপি (Comprehensive and Progressive Agreement for Trans-Pacific Partnership) এতো শক্তিশালী না  হলেও  ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো উল্লেখযোগ্যসংখক রাজ্যের  সিপিটিপিপি তে  যোগদানের ফলে “বিশ্বের বৃহত্তম  “ফ্রি-ট্রেড”  বাণিজ্য চুক্তি হিসাবে গণ্য করা হবে”   এবং সেটা হবে  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের  উপস্তিতি ছাড়াই।

যদিও ট্রাম মাঝে মাঝে ইঙ্গিত দিচ্ছেন  যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সিপিটিপিপি তে ফিরে আসতে পারে তবে এটি  তার  জন্য তেমন সহজ হবে বলে মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের  অর্থনৈতিতিবিদরা খুবই সন্দেহ করছেন।  ওয়াশিংটনের সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের অর্থনীতিবিদ ম্যাথিউ গুডম্যান বলেন, “সিপিটিপিপি দেশগুলো  আমেরিকাকে  জোরপূর্বক  এমনসব  শর্ত দিবে  যাতে  আমেরিকা অর্থনৈতিক  দিগ্  থেকে দুর্বল হয়ে  পড়ার  আশংকাকে  এড়াবার জন্য  এমন একটা চুক্তিতে  স্বাক্ষর করতে  বাধ্য  হবে।”

বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ Elms  আরো  উল্লেখ করেন যে পরবর্তীতে  “বাণিজ্যিক উত্তরাধিকারের অসুবিধা দেখা দিতে পারে, উদাহরণস্বরূপ তিনি আরো জানান  যে “কানাডার কাছ থেকে পণ্য আমদানি শুরু করার পরে,  তারপরে আবার আমেরিকান সরবরাহকারীদের কাছে ফিরে যাওয়ার কারণে  অনেক  বাধার  সম্মুখীন হতে হবে। ”

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রাথমিকভাবে  নিজেদেরকে  “সিপিটিপিপি” (CPTPP) থেকে সরিয়ে নেয়ার ফলে, সিপিটিপিপি পরবর্তীতে আরো সম্প্রসারণকরবে। “যার ফলে  অন্যান্য  দেশগুলো  এই “জোটে”  আরো দ্রুত যোগদান  করবে। ”  মন্তব্য করেন  অর্থনৈতিক  বিশেষজ্ঞ   মিস্টার  এল্মস। দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড ও তাইওয়ান এই সংস্থাটিতে যোগ দেয়ার আগ্রহ নিবন্ধন করেছে; ইতিমধ্যে দক্ষিণ আমেরিকা, কলম্বিয়া  নতুন প্রার্থী হিসাবে বিবেচিত হয়েছে।   এমনকি  “ফ্রি-ট্রেড জোন ” (মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল) এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলেও বাড়তে পারে। যুক্তরাজ্য তার সদস্যতা  এখনো প্রত্যাখ্যান করেনি এবং যত তাড়াতাড়ি  তারা  “Brexit”  ফর্মালিটিজ সম্পর্ণ করবে,  ততো তাড়াতাড়ি এই দেশকে  “সিপিটিপিপি”  তে স্বাগত জানানো হবে।

সূত্র : Spiegel Online .

লেখকের দৃষ্টিভঙ্গি:-    

আজকের পৃথিবী  শুধু  মিডিয়াডিজিটালাইজেশন হয়নি।  অর্থনেতিক দিগ্ থেকেও সারা পৃথিবীতে এর সম্প্রসার অনস্বীকার্য।  ট্রাম্প যে স্লোগান দিয়ে  “America is for Americans” ভোটে  বিজয়ী  হয়েছিলেন; সেটা বর্তমান অর্থনৈতিক দিক থেকে দেখলে শুধু একটা ভাওতা  মাত্র।  আমেরিকা মাত্রএকদিনেই   অর্থনৈতিকদিক থেকে দেউলিয়াহয়ে যাবে যদি তারা  চীন থেকে টেকনিক্যালএকুইপমেন্টসজাপানের গাড়ি,  আর  ভারতের IT-এক্সপার্ট  আনা  বন্ধকরে দেয়এবং  ভারতীয় IT – Expert দের  ঢুকতেনা দে কারণ তারাতো মার্কিন নাগরিক না।  যেমন  জার্মানের  একটি রাজনৈতিক দল  “AFD”  তাদেরনির্বাচন স্লোগান“German is for Germans.”  দিয়ে শুরুকরেছিল।  যার পরিপ্রেক্ষিতে  Green  পার্টির একনেতা তৎকালীন “AFD”  পার্টিরনেতা  Dr. Alexander Gauland  কেচ্যালেঞ্জ  দিয়েবলেছিলেন এটা শুধু একটা    ভোট পাওয়ারস্লোগান মাত্র সারা দেশে নাহয় বাদ  দিলাম।  “যদি  মাত্রএকদিনের জন্য  ফ্রাঙ্কফুর্ট এয়ারপোর্ট  থেকে  সমস্তবিদেশী  কর্মচারীদেরকেchute diye den, তাহলে এই এয়ারপোর্টে একটা   বিমানওনামতে বা উড়তে পারবে নাএবং যে পরিমান অর্থ ক্ষতি হবে তা  মাসেও পূরণ করা যাবে না।”  আর  যেসব বিদেশী কম্পিউটার  এক্সপার্ট,  ইঞ্জিনিয়ারএবং অন্যান্য বিদেশী  কর্মচারীরা জার্মানিতে কাজ করছে,তাদেরকে  বেরকরে দিলে  আপনাদের মতো নেতাদের বিখার ঝুলি নিয়ে  অন্যান্য ইউরোপিয়ান দেশে গিয়ে  ভিক্ষা  করা ছাড়া আরকোনো পথ থাকবে না। সুতরাং  ভোট জিতার লোভে  এইসব মিথ্যা স্লোগান দিয়ে  দেশেরলোকদেরকে  বিভ্রান্ত  করা বন্ধ করেন।

আবার অন্যদিকে  ব্রিটেন “Brexit” এর মাধম্মে নিজেদেরকে EU  থেকে  বেরিয়ে  যেঅর্থনৈতিক মুক্তির” দাবির   স্বপ্নদেখছেনতাএকটা স্বপ্নই থেকে যাবে। “British” ra নিজিদেরসার্বভৌমত্ব  রক্ষারযে  প্রচেষ্টা  চালাচ্ছে,  তার তার  “নেগেটিভ” প্রভাব  এখনই  তাদেরঅর্থনীতির  উপর পড়তে শুরু করছে। অর্থনৈতিক  বিশেষজ্ঞরা  বলছেন, “ব্রিটেন এখনো অর্থনৈতিক দিক থেকে এতো শক্তিশালীনা যে,  EU  ছাড়াই একক ভাবে  এইসব সমস্যারসুষ্ট সমাধান করতে পারবে।

আশা করছি  ব্রিটেন এর “Brexit” এর লাভ এবং ক্ষতির পর্যালোচনার  উপর আগামীতে কিছু লিখবো।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Discover more from শুদ্ধস্বর ডটকম

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading