
বাঙালির লোকজ ইতিহাস-ঐতিহ্যে পিঠা-পুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে প্রাচীনকাল থেকেই। পিঠা-পায়েস সাধারণত শীতকালের রসনাজাতীয় খাবার হিসাবে অত্যন্ত পরিচিত এবং মুখরোচক খাদ্য হিসাবে বাঙালি সমাজে আদরণীয়। সেই আদরণীয়তা ধরে রাখার জন্য এবং নতুন প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করার মুল উদেশ্য ছিলো এই বাহারি পিঠার উৎসব ।প্রবাসি বাংঙ্গালী কমিউনিটির উদ্দোগ্যে কমিউনিটি কেন্দ্র এ এক মনোরম পিঠা উৎসব উৎযাপিত হোল ।প্রবাসী বাংলাদেশি ভাবীদের উদ্যোগে এই পিঠা পার্টির আয়োজন করা হয় ।ভাবীদের আমন্ত্রণে মানহাইম ,লুডবিগস্ হাফেন এর প্রবাসির ভাই বোনেরা উপস্থিত ছিলেন ।
বিভিন্ন শহর থেকে আগত প্রবাসীদের উপস্থিতি শীতের পিঠা উৎসব কে আর ও প্রানবন্ত করে তোলে পঞ্চাশ টারও অধিক বিভিন্ন পিঠা ,মিষ্টি ,পায়েস ,ঝাল পিঠা ,পাটি শাপঠা ,নকশি পিঠা ,ভাপা পিঠা ,পাকান পিঠা ,কুলি পিঠা ,ঝুড়িপিঠা ,হালুয়া ,মিষ্টি ,কেক ,জিলাপী বিভিন্ন ধরনের বাহারি পিঠা বানিয়ে পিঠার উৎসব কে আর ও আকর্ষনীয় করে তুলে ।আজিম ভাই এর কোরআন তেলোয়াত এর মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয় ।ঝর্নার উপস্থাপনয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান ,নাচ ,কমিডি ও কবিতার মাধ্যমে বাংঙ্গালীদের মিলন মেলায় মুখরিত হয়ে ওঠে । কমিডিতে সোমা ,গান :সানজিতা মুন্নি মৌ ,ইমরান ,উদ্দীন । শ্রেয়া নাচে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিলন মেলা যেনো একটুকরো বাংলাদেশ রূপ দিলো ।
ফাতেমা রহমান রুমা , শুদ্ধস্বর ডটকমের বিশেষ প্রতিনিধি ।