
পেশোয়ারের বিস্ফোরণের ভয়াবহতা এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি পাকিস্তান। এর মধ্যেই আবার বিস্ফোরণ দেশে। এ বার আক্রান্ত পাকিস্তানের বালোচিস্তান প্রদেশের কোয়েটা। রবিবার কোয়েটার সেনাছাউনির প্রবেশপথে পুলিশের সদর দফতরের কাছেই এই বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের ছবি এবং ভিডিয়ো ফুটেজ দেখে প্রশাসনের আশঙ্কা, অনেকেই আহত হয়ে থাকতে পারেন। তবে সরকারের তরফে রবিবার দুপুর পর্যন্ত কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি।
রবিবার সকালে যখন ঘটনাটি ঘটে, তখন কাছেই একটি স্টেডিয়ামে পিএসএলের প্রদর্শনী ম্যাচ চলছিল। বিস্ফোরণের শব্দে আতঙ্ক ছড়ায় সেখানে। মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায় সেই ম্যাচও।
রবিবারের ঘটনাটির পর পাক সংবাদসংস্থা ডন জানিয়েছে, এই বিস্ফোরণ নিয়ে স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন দুপুর পর্যন্ত কোনও বিবৃতি জারি করেনি। তবে বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে একটি বিবৃতি দিয়েছে পাকিস্তানের নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী তেহরিক-এ-তালিবান। তারা জানিয়েছে, নিরাপত্তাকর্মীরাই ছিলেন এই বিস্ফোরণের লক্ষ্য। স্থানীয় সূত্রে পাওয়া খবরের উল্লেখ করে পাক সংবাদ সংস্থাটি জানিয়েছে, অন্তত পাঁচ জন জখম হয়েছেন এই ঘটনায়।
কোয়েটার যেখানে এই বিস্ফোরণ হয়েছে, সেই এলাকাটি অত্যন্ত সুরক্ষিত। কারণ বিস্ফোরণ স্থল আসলে একটি সেনাছাউনির প্রবেশ পথ। কাছেই রয়েছে পুলিশের সদর দফতরও। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মোড়া এই এলাকায় বিস্ফোরণ কী করে ঘটালো নাশকতাবাদীরা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
দিন কয়েক উত্তর পশ্চিম পাকিস্তানের পেশোয়ারে বিস্ফোরণের ঘটনায় ৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে পাকিস্তানে। সেই বিস্ফোরণেও মৃতদের অধিকাংশই ছিলেন পুলিশকর্মী।
(এই খবরটি সবেমাত্র দেওয়া হয়েছে। বিস্তারিত খবরটি কিছু ক্ষণের মধ্যেই আসছে। অপেক্ষা করুন।পাতাটি কিছু ক্ষণ পর পর রিফ্রেশ করুন। আপডেটেড খবরটি আপনি দেখতে পাবেন।অতি দ্রুততার সঙ্গে আপনার কাছে খবর পৌঁছে দেওয়ার সময়েও আমরা খবরের সত্যাসত্য সম্পর্কে সচেতন। সেই জন্যই যে কোনও ‘খবর’ পাওয়ার পর, তার সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে তবেই আমরা তা প্রকাশ করি। ফেক নিউজ বা ভুয়ো খবরের রমরমার সময়ে এটা আরও বেশি জরুরি হয়ে উঠেছে।)