আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, যে গণশুনানির প্রধান বিচারপতি হিসেবে ড. কামাল হোসেনের নাম উচ্চারিত হয়। তখন তা আর গণশুনানি থাকে না, সেটা গণতামাশা হয়।

ওবায়দুল কাদের আজ দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।

এ সময় আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞাণ ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য মির্জা আজম এমপি ও এস এম কামাল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, কোন দল যখন নির্বাচন ও আন্দোলনে পরাজিত হয়, তখন তাদের সামনে নালিশ আর মামলা ছাড়া অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার আর কোন পথ থাকে না।

তিনি বলেন, বিএনপিও এ দু’টি পথ অবলম্বন করে তাদের হতাশ নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা রাখার ব্যর্থ প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। আর সেগুলো করেও যখন তারা ব্যর্থ হবে তখন কান্নাকাটি শুরু করবে।

বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, বেগম জিয়াকে মুক্তি দেয়ার এখতিয়ার সরকারের নেই। তার মুক্তির বিষয়টি আদালতের এখতিয়ার।

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে বিএনপির মামলা করার বিষয়ে জানতে চাইলে কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) মামলা করলে তা আমরা ফেস (মোকাবেলা) করব।

টেলিভিশনকে ওয়েজবোর্ডের আওতায় আনা হবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইলেকট্রনিক মিডিয়াকেও ওয়েজবোর্ডে ইনক্লুড (অন্তভূক্ত) করার পরিকল্পনা রয়েছে।

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

Discover more from শুদ্ধস্বর ডটকম

Subscribe now to keep reading and get access to the full archive.

Continue reading